খনি ও খনিজ সম্পদ (নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন) আইন, ১৯৯২ (১৯৯২ সালের ৩৯ নং আইন) এবং উক্ত আইনের আলোকে প্রণীত খনি ও খনিজ সম্পদ বিধিমালা, ২০১২ অনুযায়ী খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো (বিএমডি) সারা দেশে প্রাপ্ত খনিজ সম্পদ (তেল ও গ্যাস ব্যাতীত) এর সার্বিক ব্যবস্থাপনাসহ অনুসন্ধান লাইসেন্স, খনি ইজারা ও কোয়ারি ইজারা প্রদান করে থাকে। এ দপ্তরের প্রধান কাজ হচ্ছে সমগ্র বাংলাদেশের খনি কার্যক্রম ও উৎপাদন পরিসংখ্যান তদারকির জন্য পরিদর্শন ও তদন্ত করা। অন্যান্য কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে:
(১) অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ন খনিজসমৃদ্ধ এলাকার রেকর্ড সংরক্ষণ।
(২) লাইসেন্স/ইজারার আবেদন গ্রহণ ও পরীক্ষণ।
(৩) আগ্রহী প্রার্থীর অনুকূলে লাইসেন্স/ইজারা মঞ্জুর করা।
(৪) মঞ্জুরকৃত লাইসেন্স/ইজারার রেকর্ড সংরক্ষণ।
(৫) খনি কার্যক্রমের অগ্রগতি ও লাইসেন্স/ইজারাগ্রহীতা কর্তৃক বিধিবিধান প্রতিপালন সম্পর্কে তদন্ত করা।
(৬) বিধিবিধান অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
(৭) দেশের খনিজ সম্পদ, তার ব্যবহার ও রপ্তানি যদি থাকে, এর রেকর্ড সংরক্ষণ।
(৮) খনিজ সংক্রান্ত আইন ও বিধিবিধান প্রণয়ন ও সংশোধনে পরামর্শ প্রদান।
(৯) খনিজের রয়্যালটি ও অন্যান্য রাজস্ব নির্ধারণ ও আদায়।